সদ্য সংবাদঃ-
    ডিজিটাল ক্যাম্পাইন সেশন ২১ উপলক্ষে ওয়ালটন প্লাজা যশোর এরিয়ার উদ্যোগে নড়াইলে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা   নড়াইলে হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও জরিমানা সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই ফোন কেটে দিলেন নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজির প্রতিনিধি ! নড়াইলে নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার করায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা নড়াইল জেলা ব্লাড ব্যাংকের স্বেচ্ছাসেবী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত নড়াইলে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনায় মোহনা টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত  নড়াইলে বিশেষ টাস্কফোর্স ও ভোক্তার অভিযানে  ৮হাজার টাকা জরিমানা  বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ রুহুল আমিনের ইন্তেকাল, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন নড়াইলে জাতীয় স্যানিটেশন মাস ও বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত নড়াইলের তুলারামপুরে গরু চোর সন্দেহে ৩ জনকে পিটিয়ে হত্যা

    আঙুল না থাকলে ভোট দেবেন নির্বাচন কর্মকর্তা : ইসি সচিব

    • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২০

    কোনো ভোটারের আঙুল না থাকলে ওই ব্যাক্তির ভোট কর্মকর্তার মাধ্যমে দেয়া যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসি সচিব মো. আলমগীর। মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে গণমাধ্যমের সাথে আলোচনার সময় এক প্রশ্নের জবাবে এই মন্তব্য করেন তিনি।

    ইসি সচিব বলেন, ‘যদি কারো আঙুল না থাকে তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন। এ ধরনের ঘটনায় মাত্র এক শতাংশ ভোটারের ভোট গ্রহণ করতে পারবেন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। এর বেশি হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে। আরো বেশি লাগলে কমিশনের অনুমতি লাগবে।’

    সচিব বলেন, ইভিএমে জালিয়াতির কোনো সুযোগ নেই।

    তিনি বলেন, পরবর্তীতে চাইলে এই ইভিএমের তথ্য জানা যাবে। ভোটের তথ্য আমাদের কাছে ডিজিটালি সংরক্ষণ করা থাকে। মামলা করারও সুযোগ রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে এ নিয়ে আদালতেও যেতে পারেন। কেউ মামলা করলে আমরা তথ্য দেখাতে পারব।’

    ‘ইভিএম মেশিন আমেরিকা, ব্রিটেনসহ কয়েকটা দেশের রাষ্ট্রদূত দেখে গেছেন। তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তারা (বিএনপি) তো আসে না। আমরা তো ওপেন রেখেছি। আপনারা এসে দেখেন।’ বিএনপিকে ইভিএম মেশিন দেখতে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে এ কথা বলেন ইসি সচিব মো: আলোমগীর।

    তিনি বলেন, ‘বিএনপি যদি না আসে, আমরা তাদের কীভাবে আনতে পারি?

    ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দুই প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এখন সেসব সামাল দিতে না পেরে আচরণবিধি সংশোধনের কথা বলছে কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটি ২০০৯ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় করা হয়েছিল। সাধারণত এসব ক্ষেত্রে কী করা হয়? তারা সাধারণ জনগণ ও রাজনীতিকদের সাথে খুব একটা কথা বলে আচরণবিধিমালা করে না। তখন সংলাপ হলেও সেটা অনেকটা নিয়ন্ত্রণ হয়।

    তিনি বলেন, অনেকের ভেতর ভয়ভীতি থাকে। তারা আচরণবিধিমালাসহ অনেক কিছু চাপিয়ে দেয়। ২০০৯ এবং এখনকার পরিস্থিতি তো এক নয়। এখন ডেমোক্রেটিক গভর্মেন্ট, ডেমোক্রেটিক সিচুয়েশন, স্বাধীনভাবে মানুষ কথা বলতে পারে। এখন টক শো করছেন, এত টেলিভিশন, এত পত্রিকা তখন কি এগুলো পারতেন করতে? এত কিছু বলতে পারতেন?

    ইসি সচিব বলেন, ২০০৯ সালে সাংবাদিকদের ওপরও অনেক বিধিনিষেধ ছিল। আপনারা কি সেই আচরণবিধিমালা চান যে এখনও সেই বিধিমালা থাকুক? আর সময়ের সাথে মানুষের সচেতনতা বেড়েছে, গণতান্ত্রিক পরিবেশ পরিবর্তন হয়েছে। সেই সাথে আচরণবিধিমালা আধুনিকায়ন করতে হবে। তার মানে এই নয় কাউকে অন্যায় কোনো সুবিধা দেয়া হবে।

    Share This Post in Your Social Media

    Comments are closed.

    More News Of This Category
    All rights reserved © Tech Business Development Ltd.
    Support BY TechITBD
    error: Content is protected !!